ঢাকা ০৬:৩১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৯ মে ২০২৪, ২৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সম্রাট-আরমানের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন ৩ মার্চ

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০৩:৩০:২৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ জানুয়ারী ২০২১
  • ১৩৮ বার

হাওর বার্তা ডেস্কঃ মালয়েশিয়া ও সিঙ্গাপুরে ১৯৫ কোটি টাকা অর্থপাচারের মামলায় বহিষ্কৃত যুবলীগ নেতা ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট এবং তার সহযোগী এনামুল হক আরমানের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ আগামী ৩ মার্চ ধার্য করেছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (২৮ জানুয়ারি) মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ধার্য ছিল।  কিন্তু এদিন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডির ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইমের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইকবাল হোসেন প্রতিবেদন দাখিল করতে পারেননি।  এজন্য ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট তোফাজ্জল হোসেন প্রতিবেদন দাখিলের এ তারিখ ঠিক করেন।

গত বছর ১২ সেপ্টেম্বর রাজধানীর রমনা থানায় মালয়েশিয়া ও সিঙ্গাপুরে  ১৯৫ কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে মামলাটি দায়ের করেন সিআইডির অর্গানাইজড ক্রাইম বিভাগের উপপরিদর্শক রাশেদুর রহমান বাদী।

মামলায় অভিযোগ করা হয়, ইসমাইল চৌধুরী রাজধানীর মতিঝিল, ফকিরাপুল, পল্টন, কাকরাইল এলাকায় অবৈধভাবে প্রভাব বিস্তার করে বিভিন্ন অবৈধ কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ অবৈধ অর্থ উপার্জন করে আনুমানিক ১৯৫ কোটি টাকা এনামুল হক আরমানের সহায়তায় সিঙ্গাপুর ও মালয়েশিয়ায় পাচার করেছেন। আসামিদের বিদেশ গমনের তথ্য পর্যালোচনা করে জানা যায়, সম্রাট ২০১১ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত সিঙ্গাপুরে ৩৫ বার, মালয়েশিয়ায় তিনবার, দুবাই দুইবার এবং একবার হংকং ভ্রমণ করেছেন। একই সময়ে আরমান ২৩ বার সিঙ্গাপুর ভ্রমণ করন।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Haor Barta24

সম্রাট-আরমানের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন ৩ মার্চ

আপডেট টাইম : ০৩:৩০:২৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ জানুয়ারী ২০২১

হাওর বার্তা ডেস্কঃ মালয়েশিয়া ও সিঙ্গাপুরে ১৯৫ কোটি টাকা অর্থপাচারের মামলায় বহিষ্কৃত যুবলীগ নেতা ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট এবং তার সহযোগী এনামুল হক আরমানের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ আগামী ৩ মার্চ ধার্য করেছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (২৮ জানুয়ারি) মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ধার্য ছিল।  কিন্তু এদিন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডির ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইমের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইকবাল হোসেন প্রতিবেদন দাখিল করতে পারেননি।  এজন্য ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট তোফাজ্জল হোসেন প্রতিবেদন দাখিলের এ তারিখ ঠিক করেন।

গত বছর ১২ সেপ্টেম্বর রাজধানীর রমনা থানায় মালয়েশিয়া ও সিঙ্গাপুরে  ১৯৫ কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে মামলাটি দায়ের করেন সিআইডির অর্গানাইজড ক্রাইম বিভাগের উপপরিদর্শক রাশেদুর রহমান বাদী।

মামলায় অভিযোগ করা হয়, ইসমাইল চৌধুরী রাজধানীর মতিঝিল, ফকিরাপুল, পল্টন, কাকরাইল এলাকায় অবৈধভাবে প্রভাব বিস্তার করে বিভিন্ন অবৈধ কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ অবৈধ অর্থ উপার্জন করে আনুমানিক ১৯৫ কোটি টাকা এনামুল হক আরমানের সহায়তায় সিঙ্গাপুর ও মালয়েশিয়ায় পাচার করেছেন। আসামিদের বিদেশ গমনের তথ্য পর্যালোচনা করে জানা যায়, সম্রাট ২০১১ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত সিঙ্গাপুরে ৩৫ বার, মালয়েশিয়ায় তিনবার, দুবাই দুইবার এবং একবার হংকং ভ্রমণ করেছেন। একই সময়ে আরমান ২৩ বার সিঙ্গাপুর ভ্রমণ করন।